Skip to content

বাংলা কবিতা

Bangla kobita, Bengali Poetry, বাংলা কবিতা, kobita, কবিতা, Bengali poems.

Menu
  • Home
  • বিখ্যাত বাঙ্গালী কবি
  • কবিতার বিষয়
  • বাঙালি তরুণ কবি
  • অনুবাদ কবিতা
  • আবৃত্তি
  • PDF Download
  • বাংলা পত্রিকা
Menu

আজ যদি আমাকে জিগ্যেস করো __জয় গোস্বামী

Posted on June 10, 2017 by বাংলা কবিতা

আজ যদি আমাকে জিগ্যেস করো : ‘এই জীবন নিয়ে
তুমি কি করেছো এতদিন ?’— তাহলে আমি বলবো

একদিন বমি করেছিলাম, একদিন ঢোঁক
গিলেছিলাম, একদিন আমি ছোঁয়া মাত্র জল
রুপান্তরিত হয়েছিল দুধে, একদিন আমাকে দেখেই
এক অপ্সরার মাথা ঘুরে গিয়েছিল একদিন
আমাকে না বলেই আমার দুটো হাত
কদিনের জন্য উড়ে গেছিল হাওয়ায়

একদিন মদ হিসেবে ঢুকেছিলাম এক
জবরদস্ত মাতালের পেটে, একদিন সম্পূর্ণ
অন্যভাবে বেরিয়ে এসেছিলাম এক
রূপসীর শোকাশ্রুরুপে, আর তৎক্ষণাৎ
আহা উহু আহা উহু করতে করতে আমাকে
শুষে নিয়েছিল বহুমূল্য মসলিন

একদিন গায়ে হাত তুলেছিলাম
একদিন পা তুলেছিলাম
একদিন জিভ ভেঙিয়েছিলাম
একদিন সাবান মেখেছিলাম
একদিন সাবান মাখিয়েছিলাম যদি
বিশ্বাস না হয় তো জিগ্যেস করুন আমার মৃত্যুকে

একদিন কা কা করে ডেকে বেরিয়েছিলাম সারাবেলা
একদিন তাড়া করেছিলাম স্বয়ং কাকতাড়ুয়াকেই
একদিন শুয়োর পুষেছিলাম, হ্যাঁ হ্যাঁ একদিন ছাগল
একদিন দোদোমা ফাটিয়েছিলাম, একদিন চকলেট
একদিন বাঁশি বাজিয়েছিলাম, হ্যাঁ হ্যাঁ একদিন রাধাকেও
একদিন আমার মুখ আমি আচ্ছা ক’রে গুঁজে দিয়েছিলাম
একজনের কোলে আর আমার বাকি শরীরটা তখন
কিনে নিয়েছিল অন্য কেউ কে তা আমি এখনো জানি না যদি
বিশ্বাস না হয় তো জিগ্যেস করো গিয়ে তোমার…

একদিন আমার শরীর ছিল তরুণ পাতায় ভরা
আর আমার আঙুল ছিল লম্বা সাদা বকফুল
আমার চুল ছিল একঝাঁক ধূসর রঙের মেঘ
হাওয়া এলেই যেখানে খুশি উড়ে যাবে, কেবল সেইজন্য—
একদিন মাঠের পর মাঠে আমি ছিলাম বিছিয়ে রাখা ঘাস
তুমি এসে শরীর ঢেলে দেবে, কেবল সেইজন্য—
আর সমস্ত নিষেধের বাইরে ছিল
আমার দুটো চোখ
এ নদী থেকে ও নদী থেকে সেই সে নদীতে
কেবলই ভেসে বেড়াতো তারা

সেই রকমই কোনো নদীর উপর, রোগা একটা সাঁকোর মতো
একদিন আমি পেতে রেখেছিলাম আমার সাষ্টাঙ্গ শরীর
যাতে এপার থেকে ওপারে চলে যেতে পারে লোক
কোনো বাধা-নিষেধ ছাড়াই
যাতে ওপার থেকে এপারে চলে আসতে পারে লোক
কোনো বাধা-নিষেধ ছাড়াই

সেই সাঁকোর উপর দিয়ে একদিন এপার থেকে
ওপারে চলে গিয়েছিল আসগর আলি মণ্ডলরা বাবুল ইসলামরা
সেই সাঁকোর উপর দিয়ে একদিন ওপার থেকে
এপারে চলে এসেছিল তোমার নতুন শাড়ি-পরা মা,
টেপ-জামা-পরা আমার সান্তুমাসী

একদিন সংবিধান লিখতে লিখতে একটু
তন্দ্রা এসে গিয়েছিল আমার দুপুরের ভাত-ঘুম মতো এসেছিল একটু
আর সেই ফাঁকে কারা সব এসে ইচ্ছে মতো
কাটাকুটি করে গিয়েছে দেহি পদপল্লব মুদারম্‌

একদিন একদম ন্যাংটো হয়ে
ছুটতে ছুটতে চৌরাস্তার মোড়ে এসে আমি পেশ করেছিলাম
বাজেট
একদিন হাঁ করেছিলাম একদিন হাঁ বন্ধ করেছিলাম
কিন্তু আমার হা-এর মধ্যে কোনো খাবার ছিল না
কিন্তু আমার না-এর মধ্যে কোনো খাবার ছিল না

একদিন দুই গাল বেয়ে ঝরঝর ক’রে রক্তগড়ানো অবস্থায়
জলে কাদায় ধানক্ষেত পাটক্ষেতের মধ্যে
হাতড়ে হাতড়ে আমি খুঁজে ফিরেছিলাম আমার উপড়ে নেওয়া চোখ

একদিন পিঠে ছরা-গাঁথা অবস্থায়
রক্ত কাশতে কাশতে আমি আছড়ে এসে পরেছিলাম দাওয়ায়
আর দলবেঁধে, লণ্ঠন উঁচু করে, আমায় দেখতে এসেছিল গ্রামের লোক

একদিন দাউদাউ ক’রে জ্বলতে থাকা ঝোপঝাড় মধ্য থেকে
সারা গায়ে আগুন নিয়ে আমি ছুটে বেরিয়েছিলাম আর
লাফ দিয়েছিলাম পচা পুকুরে
পরদিন কাগজে সেই খবর দেখে আঁতকে উঠেছিলাম
উত্তেজিত হয়েছিলাম। অশ্রুপাত করেছিলাম, লোক জড়ো করেছিলাম,
মাথা ঘামিয়েছিলাম আর সমবেত সেই মাথার ঘাম
ধরে রেখেছিলাম দিস্তে দিস্তে দলিলে—যাতে
পরবর্তী কেউ এসে গবেষণা শুরু করতে পারে যে
এই দলিলগুলোয় আগুন দিলে ক’জনকে পুড়িয়ে মারা যায়

মারো মারো মারো
স্ত্রীলোক ও পুরুষলোকের জন্যে আয়ত্ত করো দু ধরনের প্রযুক্তি
মারো মারো মারো
যতক্ষণ না মুখ দিয়ে বমি করে দিচ্ছে হৃৎপিণ্ড
মারো মারো মারো
যতক্ষণ না পেট থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে পেটের বাচ্চা
মারো মারো মারো মারো মারো-ও-ও-ও

এইখানে এমন এক আর্তনাদ ব্যবহার করা দরকার
যা কানে লাগলে টুকরো টুকরো হয়ে যাবে মাথার খুলি
এইখানে এমন এক সঙ্গম ব্যাবহার করা দরকার
যার ফলে অর্ধেক শরীর চিরকালের মতো পুঁতে যাবে ভূগর্ভে আর
দ্রুত কয়লা হয়ে যাবে
এইখানে এমন এক থুতু নিক্ষেপ করা দরকার
যে-থুতু মুখ থেকে বেরোনো মাত্রই বিদীর্ণ হবে অতিকায় নক্ষত্ররুপে
এইখানে এমন এক গান ব্যাবহার করা দরকার যা গাইবার সময়
নায়ক-নায়িকা শূনে উঠে গিয়ে ভাসতে থাকবে আর তাদের
হাত পা মুণ্ডু ও জননেন্দিয়গুলি আলাদা আলাদা হয়ে আসবে
ও প্রতিটি প্রতিটির জন্যে কাঁদবে প্রতিটি প্রতিটিকে আদর করবে ও
একে অপরের নিয়ে কী করবে ভেবে পাবে না, শেষে
পূর্বের অখণ্ড চেহারায় ফিরে যাবে
এইখানে এমন এক চুম্বন-চেষ্টা প্রয়োগ করা দরকার, যার ফলে
‘মারো’ থেকে ‘ও’ অক্ষর
‘বাচাও’ থেকে ‘ও’ অক্ষর
তীব্র এক অভিকর্ষজ টানে ছিঁড়ে বেরিয়ে এসে
পরস্পরের দিকে ছুটে যাবে এবং এক হয়ে যেতে চাইবে
আর আবহমানকালের জন্যে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া দুই প্রেমিক-প্রেমিকার মুখ
আকাশের দিকে উত্তোলিত তাদের গোল হয়ে থাকা হাঁ
একটি অনন্ত ‘ও’ ধ্বনিতে স্তব্ধ হয়ে থাকবে

আজ যদি আমায় জিগ্যেস করো শত শত লাইন ধ’রে তুমি
মিথ্যে লিখে গিয়েছো কেন ?
যদি জিগ্যেস করো একজন কবির কাজ কী হওয়া উচিত
কেন তুমি এখনো শেখোনি ?—তাহলে
আমি শুধু বলবো একটি কণা,
বলবো, বালির একটি কণা থেকে আমি জন্মেছিলাম, জন্মেছিলাম
লবণের একটি দানা থেকে—আর অজানা অচেনা এক বৃষ্টিবিন্দু
কত উঁচু সেই গাছের পাতা থেকেও ঠিক দেখতে পেয়েছিল আমাকে
আর ঝরেও পড়েছিল আমার পাশে—এর বেশি আমি আর
কিচ্ছু জানি না……

আজ যদি আমাকে জিগ্যেস করো কোন্‌ ব্যূহ কোন্‌ অন্ধকুপ
রাষ্টের কোন্‌ কোন্‌ গোপন প্রণালীর ভেতর তুমি ঘুরে
বেরিয়েছো তুমি বেড়াতে গিয়েছো কোন্‌ অস্ত্রাগারে তুমি চা খেয়েছো এক কাপ
তুমি মাথা দিয়ে ঢুঁসিয়েছো কোন্‌ হোর্ডিং কোন্‌ বিজ্ঞাপন কোন্‌ ফ্লাইওভার
তোমার পায়ের কাছে এসে মুখ রেখেছে কোন্‌ হরিণ
তোমার কাছে গলা মুচড়ে দেওয়ার আবেদন এনেছে কোন্‌
মরাল

তাহলে আমি বলবো
মেঘের উপর দিয়ে মেঘের উপর দিয়ে মেঘের উপর
আমি কেবল উড়েই বেড়াইনি
হাজার হাজার বৃষ্টির ফোঁটায় ফোঁটায় আমি
লাফিয়ে লাফিয়ে নেচে বেরিয়েছি মাঠে আর জনপদে

আজ যদি আমায় জিগ্যেস করো :
তুমি একই বৃন্তে ক’টি কুসুম
তুমি শাণ্ডিল্য না ভরদ্বাজ
তুমি দুর্লভ না কৈবর্ত
তুমি ব্যাটারি না হাত-বাক্স
তুমি পেঁপে গাছ না আতা গাছ
তুমি চটি পায়ে না জুতো পায়ে
তুমি চণ্ডাল না মোছরমান
তুমি মরা শিলা না জ্যান্ত শিলা

তা হলে আমি বলবো সেই রাত্রির কথা, যে-রাত্রে
শান্ত ঘাসের মাঠ ফুঁড়ে নিঃশব্দে নিঃশব্দে
চতুর্দিকে মাটি পাথর ছিটকোতে ছিটকোতে তীব্রগতিতে আমি উড়তে দেখেছিলাম
এক কুতুন মিনার, ঘূর্ণ্যমান কুতুব মিনার
কয়েক পলকে শূনে মিলিয়ে যাবার আগে
আকাশের গায়ে তার ধাবমান আগুনের পুচ্ছ থেকে আমি সেদিন
দুদিকে দু’হাত ভাসিয়ে দিয়ে ঝাঁপ দিয়েছিলাম ফেনায় তোলপাড় এই
সময় গর্ভে……

আজ আমি দূরত্বের শেষ সমুদ্রে আর জলের নিচে লোহার চাকা পাক খায়
আজ আমি সমুদ্রের সেই সূচনায় আর জলের নিচে লোহার চাকা পাক খায়
যা-কিছু শরীর অশরীর তা-ই আজ আমার মধ্যে জেগে উঠছে প্রবল প্রাণ
আজ আমি দুই পাখনায় কাটতে কাটতে চলেছি সময়
অতীত আর ভবিষ্যৎ দুই দিকে কাটতে কাটতে চলেছি সময় এক অতিকায় মাছ
আমার ল্যাজের ঝাপটায় ঝাপটায় গড়ে উঠছে জলস্তম্ভ ভেঙে পরছে জলস্তম্ভ
আমার নাক দিয়ে ছুঁড়ে দেওয়া ফোয়ারায় উচ্ছ্রিত হয়ে উঠছে জ্বলন্ত মেঘপুঞ্জ
আমার নাসার উপরকার খড়্গে বাঁধা রয়েছে একটি রশি
যার অপরপ্রান্ত উঠে গেছে অনেক অনেক উপরে
এই পৃথিবী ও সৌরলোকের আকর্ষণসীমার বাইরে
যেখানে প্রতি মুহূর্তে ফুলে ফুলে উঠছে অন্ধকার ঈথার
সেইখানে, একটি সৌরদ্বীপ থেকে আরেক সৌরদ্বীপের মধ্যপথে
দুলতে দুলতে, ভাসতে ভাসতে চলেছে একটি আগ্নেয় নৌকা……

এর বেশি আর কিছুই আমি বলতে পারবো না

  • গল্প (প্রেম ভালোবাসার ছোট গল্প)
  • পিডিএফ বই ডাউনলোড
  • অনুবাদ কবিতা
  • আবৃত্তি
  • অতুলপ্রসাদ সেন
  • অন্নদাশঙ্কর রায়
  • অমিয় চক্রবর্তী
  • অরুণ মিত্র
  • আ. ন. ম. বজলুর রশীদ
  • আনিসুল হক
  • আবদুল গাফফার চৌধুরী
  • আবদুল হাকিম
  • আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
  • আবুল হাসান
  • আবুল হোসেন
  • আরণ্যক বসু
  • আল মাহমুদ
  • আলাউদ্দিন আল আজাদ
  • আলাওল
  • আসাদ চৌধুরী
  • আহসান হাবীব
  • ইসমাইল হোসেন সিরাজী
  • ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
  • কাজী কাদের নেওয়াজ
  • কাজী নজরুল ইসলাম
  • কামিনী রায়
  • কায়কোবাদ
  • কালীপ্রসন্ন ঘোষ
  • কুসুম কুমারী দাশ
  • খান মুহম্মদ মঈনুদ্দিন
  • গগন হরকরা
  • গোবিন্দচন্দ্র দাস
  • অনুপ্রেরণামূলক কবিতা
  • ইসলামিক কবিতা
  • উপদেশমূলক কবিতা
  • একুশের কবিতা
  • কষ্টের কবিতা
  • ছোটদের ছড়া কবিতা
  • জন্মদিনের কবিতা
  • দুঃখের কবিতা
  • দেশের কবিতা
  • নারীকে নিয়ে কবিতা
  • নীতি কবিতা
  • পহেলা ফাল্গুনের কবিতা
  • প্রকৃতির কবিতা
  • প্রেমের কবিতা
  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে কবিতা
  • বসন্তের কবিতা
  • বিদ্রোহী কবিতা
  • বিরহের কবিতা
  • বৃষ্টির কবিতা
  • গোলাম মোস্তফা
  • চণ্ডীদাস
  • চন্দ্রাবতী
  • জয় গোস্বামী
  • জসীম উদ্‌দীন
  • জীবনানন্দ দাশ
  • তসলিমা নাসরিন
  • তারাপদ রায়
  • দেবব্রত সিংহ
  • নবকৃষ্ণ ভট্টাচার্য
  • নবারুণ ভট্টাচার্য
  • নির্মলেন্দু গুণ
  • নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী
  • পূর্ণেন্দু পত্রী
  • প্রেমেন্দ্র মিত্র
  • ফররুখ আহমদ
  • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
  • বন্দে আলী মিঞা
  • বিনয় মজুমদার
  • বিষ্ণু দে
  • বুদ্ধদেব বসু
  • ছোট গল্প
  • নাজিম হিকমত
  • পাবলো নেরুদা
  • বৈশাখের কবিতা
  • ভালোবাসার কবিতা
  • মাকে নিয়ে কবিতা
  • মুক্তিযুদ্ধের কবিতা
  • মে দিবসের কবিতা
  • যুদ্ধের কবিতা
  • রম্য কবিতা
  • রাজনৈতিক কবিতা
  • রূপক কবিতা
  • রোমান্টিক কবিতা
  • শীতের কবিতা
  • শুভ নববর্ষের কবিতা
  • ভবানীপ্রসাদ মজুমদার
  • ভাস্কর চক্রবর্তী
  • মদনমোহন তর্কালঙ্কার
  • মল্লিকা সেনগুপ্ত
  • মহাদেব সাহা
  • মাইকেল মধুসূদন দত্ত
  • মাহবুবুল আলম চৌধুরী
  • মুকুন্দরাম চক্রবর্তী , কবিকঙ্কণ
  • মুহম্মদ জাফর ইকবাল
  • যতীন্দ্রমোহন বাগচী
  • যোগীন্দ্রনাথ সরকার
  • রজনীকান্ত সেন
  • রফিক আজাদ
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • রাজিয়া খাতুন চৌধুরাণী
  • রামনিধি গুপ্ত (নিধু বাবু)
  • রুদ্র গোস্বামী
  • রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
  • রোকনুজ্জামান খান
  • লালন ফকির
  • শক্তি চট্টোপাধ্যায়
  • শঙ্খ ঘোষ
  • শহীদ কাদরী
  • শামসুর রাহমান
  • শাহ মুহম্মদ সগীর
  • শিবরাম চক্রবর্তী
  • শুভ দাশগুপ্ত
  • শেখ ফজলল করীম
  • শ্রীজাত
  • সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
  • সলিল চৌধুরী
  • ভালোবাসার গল্প
  • মোশতাক আহমেদ
  • রেদোয়ান মাসুদ
  • শেখ সাদী
  • সিকান্দার আবু জাফর
  • সুকান্ত ভট্টাচার্য
  • সুকুমার বড়ুয়া
  • সুকুমার রায়
  • সুনির্মল বসু
  • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
  • সুফিয়া কামাল
  • সুবোধ সরকার
  • সুভাষ মুখোপাধ্যায়
  • সৈয়দ শামসুল হক
  • হাসন রাজা
  • হুমায়ুন আজাদ
  • হুমায়ুন কবির
  • হুমায়ূন আহমেদ
  • হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়
  • হেলাল হাফিজ
  • স্বাধীনতার কবিতা
©2023 বাংলা কবিতা | Design: Newspaperly WordPress Theme