(১) নুড়ি হাজার বছর ঝরণায় ডুবে থেকেও রস পায় না ” —-কাজী নজরুল ইসলাম
(২)তোমারে যে চাহিয়াছে ভুলে একদিন, সে জানে তোমারে ভোলা কি কঠিন —কাজী নজরুল ইসলাম
(৩)ভালবাসার কোন অর্থ বা পরিমাণ নেই— -কাজী নজরুল ইসলাম
(৪)প্রেম হল ধীর প্রশান্ত ও চিরন্তন -কাজী নজরুল ইসলাম
(৫)বিশ্ব যখন এগিয়ে চলেছে, আমরা তখনও বসে- বিবি তালাকের ফতোয়া খুঁজেছি -কাজী নজরুল ইসলাম
(৬)গিন্নির চেয়ে শালী ভালো -কাজী নজরুল ইসলাম
(৭)আমার চক্ষে পুরুষ-রমণী কোনো ভেদাভেদ নাই! বিশ্বে যা-কিছু মহান্ সৃষ্টি -কাজী নজরুল ইসলাম
(৮)কামনা আর প্রেম দুটি হচ্ছে সম্পুর্ণ আলাদা। কামনা একটা প্রবল সাময়িক উত্তেজনা মাত্র আর প্রেম হচ্ছে ধীর প্রশান্ত ও চিরন্তন। -কাজী নজরুল ইসলাম
(৯) ”মৃত্যুর যন্ত্রণার চেয়ে বিরহের যন্ত্রণা যে কতো কঠিন,
কতো ভয়ানক তা একমাত্র ভুক্তভুগিই অনুভব করতে পারে” -কাজী নজরুল ইসলাম
(১০) ‘‘আজি হ’তে শত বর্ষে আগে, কে কবি,
স্মরণ তুমি করেছিলে আমাদের শত
অনুরাগে’ -কাজী নজরুল ইসলাম
(১১)স্বাধীনতা গিয়াছে বলিয়া অন্তরের
স্বাধীনতাকেও আমরা যেন বিসর্জন
না দিই। -কাজী নজরুল ইসলাম
(১২)এই অসুন্দরের শ্রদ্ধা নিবেদনের
শ্রাদ্ধ দিনে বন্ধু, তুমি যেন যেওনা” -কাজী নজরুল ইসলাম
(১৩) “ হিন্দু না ওরা মুসলিম এই জিজ্ঞাসে কোন জন হে, কাণ্ডারি বল ডুবিছে মানুষ সন্তান মোর মা’র ” -কাজী নজরুল ইসলাম
(১৪) তুমি সুন্দর তাই চেয়ে থাকি প্রিয়, সে কি মোর অপরাধ? চাঁদেরে হেরিয়া কাঁদে চকোরিণী বলে না তো কিছু চাঁদ -কাজী নজরুল ইসলাম
(১৫) সে দেশে যবে বাদল ঝরে কাঁদে না কি প্রাণ একেলা ঘরে, বিরহ ব্যথা নাহি কি সেথা বাজে না বাঁশি নদীর তীরে।। -কাজী নজরুল ইসলাম
(১৬) চাঁদ হেরিছে চাঁদমুখ তার সরসীর আরশিতে ছোটে তরঙ্গ বাসনা ভঙ্গ সে অঙ্গ পরশিতে। -কাজী নজরুল ইসলাম
(১৭) কোনকালে একা হয়নিকো জয়ী, পূরুষের তরবারী; প্রেরনা দিয়েছে, শক্তি দিয়াছে, বিজয়ালক্ষী নারী -কাজী নজরুল ইসলাম
(১৮) খেলিছ এ বিশ্ব লয়ে বিরাট শিশু আনমনে। প্রলয় সৃষ্টি তব পুতুল খেলা নিরজনে প্রভু নিরজনে। -কাজী নজরুল ইসলাম
(১৯) স্বপনে কি যে কয়েছি তাই গিয়াছে চলে জাগিয়া কেদে ডাকি দেবতায় প্রিয়তম প্রিয়তম প্রিয়তম।। -কাজী নজরুল ইসলাম
(২০) বসন্ত এলো এলো এলোরে পঞ্চম স্বরে কোকিল কুহুরে মুহু মুহু কুহু কুহু তানে মাধবী নিকুঞ্জে পুঞ্জে পুঞ্জে ভ্রমর গুঞ্জে গুঞ্জে গুনগুন গানে -কাজী নজরুল ইসলাম