২১।নিশ্চয় আল্লাহ তওবাকারীদের ভালোবাসেন।
২২।তোমরা ধৈর্য ও নামাজের মাধ্যমে সাহায্য প্রাথর্না কর।
২৩। যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা করে,তার জন্য তিনিই যথেষ্ট।
২৪।যদি তোমরা ঈমানদার হয়ে থাক,তবে আল্লাহর উপর ভরসা কর।
২৫।আমি(আল্লাহ)কাউকে তার সাধ্যাতীত ভার অর্পণ করি না।
২৬।আত্নীয় প্রতিবেশী এবং অন্যান্য প্রতিবেশীর প্রতি সৎ হও।
২৭।যারা প্রতারণা করে তাদের অভিশাপ ।সবরকম নিন্দুক এবং কুৎসা ও গুজব রটনাকারীদের প্রতি ধিক্কার ।
২৮।যারা তাকওয়া ; ও পরোপকার করে , আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন । অর্থাৎ আল্লাহ তাদের সাহায্য করেন।
২৯।তোমরা ধৈর্য ধারন কর এবং ধৈর্য ধারনে পরস্পরের সাথে প্রতিযোগিতা কর।
৩০।নিশ্চয় আল্লাহতায়ালা কোন জাতির অবস্থা পরিবর্তন করেন না- যে পর্যন্ত তাহারা নিজেই নিজেদের অবস্থার পরিবর্তন না করে।
৩১।আর যখন তোমরা মানুষের মধ্যে বিচারকার্য পরিচালনা করবে, তখন ন্যায়পরায়ণতার সাথে বিচার করবে।
৩২।যে বিপদে ধৈর্য ধারণ করে আল্লাহ তাকে উত্তমরূপে পুরস্কার প্রদান করেন।
৩৩।অবৈধ যৌন সংযোগের নিকটবর্তী হইয়ো না, এ অশ্লীল ও নিকৃষ্ট আচারণ।
৩৪।আর যেনার নিকেটও ঘেঁষিও না, নিশ্চয় উহা বড়ই নির্লজ্জতার কথা এবং নিকৃস্ত পন্থা।
৩৫।যদি অপরে সন্ধি করিতে চায়, তোমরাও সন্ধি করিতে অগ্রসর হও।
৩৬।আল্লহ অবশ্যই ন্যায়পরায়ণতা ও আত্নীয় স্বজনকে দানের নির্দেশ দেন।
৩৭।যে ব্যক্তি স্বীয় আত্মাকে কুপ্রবৃত্তি হইতে বিরত রাখিয়াছে, নিশ্চয়ই বেহেশতই তাহার শান্তিনিকেতন।
৩৮।আমি(আল্লাহ)কোরআন অবতীর্ণ করিয়াছি এবং আমি উহার রক্ষক।
৩৯।এই কোরআন শরীফ তো দুনিয়াবাসীদের জন্য কেবল উপদেশ বাণী।
৪০।গায়েবী বিষয়ের জ্ঞাতা একমাত্র তিনিই । তিনি তাহার গায়েবী বিষয় সম্বন্ধে কাহাকেও অবহিত করেন না।