২১। যারা নিজের বুদ্ধিমত্তা নিয়ে নাক উঁচু করে থাকে, জীবন যুদ্ধে তারা আসলে পরাজিত।
২২। আশ্চর্যের বিষয় হল, যে মানুষেরা অদৃষ্টে বিশ্বাস করেন। রাস্তা পারাপার করার সময় তারাই দুদিক দেখে নেন।
২৩। আমি মৃত্যুকে ভয় করি না।কিন্তু আমি মৃত্যুর জন্য লালায়িতও নয়।মৃত্যুর আগে আমার অনেক কিছু করার আছে।
২৪। আমি জীবনে ক্লাসে কোনোদিন প্রথম না হয়েও আমি সবার কাছে “আইনস্টাইন” নামেই পরিচিত ছিলাম।
২৫। যদিও যন্ত্র ছাড়া আমি একজায়গা থেকে অন্য জায়গায় যেতে পারি না,আমার কথা কম্পিউটারে ভেসে ওঠে তবুও মনের দিক দিয়ে আমি স্বাধীন।
২৬। এখনও আমি অত বড় হয়ে উঠতে পারিনি। আমি এখনও প্রশ্ন করে বেড়াই।
২৭। শারীরিক অক্ষমতা কখনোই আপনার ভালো কাজের ক্ষেত্রে বাধা হতে পারে না। এই ধরণের সীমাবদ্ধতার জন্য আক্ষেপ করবেন না। ভালো কাজের ক্ষেত্রে উদ্যমে ভাঁটা পড়ার মতো নেতিবাচক কিছু হয় না।
২৮। যদি আপনি কোনো বিষয়ে আশা না ত্যাগ করেন তাহলে এখনোও আপনি সেই বিষয় নিয়ে ভাবেন।
২৯। কর্মের কোনো নির্দিষ্ট বয়স নেই।কর্ম ছাড়া জীবন শুন্য।কর্ম জীবনকে অর্থপূর্ণ ও উদ্দেশ্যময় করে তোলে।
৩০। মহাবিশ্বে কোনও কিছুই নিখুঁত নয়।আর এটাই মহাবিশ্বের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।
৩১। মানুষের ক্রোধই তার সবচেয়ে বড় শত্রু। একমাত্র এই ক্রোধই মানব সভ্যতাকে ধ্বংস করে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে।
৩২। গত ৪৯ বছরে আমার মৃত্যু নিয়ে কম জল্পনা হয়নি। তাই মরার ভয় আর আমার নেই। কিন্তু মৃত্যুর আগে এখনও আমার অনেক কাজ করা বাকি।
৩৩। জীবন এমন এক শক্তি যা আপনাকে পরিবর্তনকে স্বীকার করতে শেখায়।১. কেউ যদি বলে আপনি ভুল করেছেন তাঁকে বলবেন, ভুল করা দরকারি। ভুল না করলে আমি বা আপনি কেউই বেঁচে থাকব না।
৩৪। যে সমস্ত মানুষরা ভবিতব্যে বিশ্বাস করেন তাঁরাই রাস্তা পার করার সময় বারবার দুদিকে তাকান।
৩৫। যাঁরা বুদ্ধিমত্তা নিয়ে বড়াই করেন, তাঁরা আসলে হেরে গেছেন।
৩৬। যদি আপনি সবসময় রাগান্বিত থাকেন এবং অভিযোগ করতে থাকেন, কেউ আপনার জন্য নিজের মূল্যবান সময়টুকু দিতে চাইবে না।
৩৭। জীবনটা খুবই ছন্দহীন হয়ে যেত যদি জীবনে কোন হাসি ঠাট্টা না থাকত।
৩৮। একটি বৃহৎ মস্তিষ্কের নিউরণগুলো যেভাবে একে অন্যের সাথে যুক্ত থাকে, আমরাও বর্তমানে ইন্টারনেটের সাথে এভাবেই যুক্ত আছি।
৩৯। আমার মত অন্যান্য চলৎশক্তিহীন ব্যক্তিদের উদ্দেশ্যে আমার উপদেশ হবে এই যে, আপনারা কখনো নিজেদের নিয়ে হীনমন্যতায় ভুগবেন না বা আপনার অবস্থা কেন এমন হল তা নিয়ে কারণ খুঁজতে যাবেন না। এর কোন কারণ নেই। এর চাইতে নিজের মাঝে যতটুকু শক্তি রয়েছে, তা দিয়ে অন্যের উপকার করুন।
৪০। কয়েকদিনের পূর্বাভাস না দেখে কেউ হঠাৎ করে একদিনের আবহাওয়া পূর্ভাবাস বলে দিতে পারবে না।
৪১। অভিকর্ষ থাকবার কারণেই এই বিশ্ব শূন্য থেকে তৈরি হয়ে যেতে পারে।