১।বিদ্যা অর্জনের জন্যে যদি সুদূর চীন দেশেও যেতে হয়, তবে সেখানে যাও। -আল –হাদিস
২।বিদ্যার মত চক্ষু আর নেই, সত্যের চেয়ে বড় তপ্যসা আর নেই। -আল –হাদিস
৩।যে ব্যাক্তি বিদ্যা অর্জনের জন্য বের হয়, সে ফিরে না আসা পর্যন্ত আল্লাহ্র পথে থাকে । -আল –হাদিস
৪।যে বিদ্যা অর্জন করে সে খোদার ইবাদত করছে । -আল –হাদিস
৫।সেই অমর , যে জ্ঞানের জন্য জীবনপণ করে। _আল –হাদিস
৬। যে শিক্ষা গ্রহন করে , তার মৃত্যু নেই। _আল –হাদিস
৭।মূর্খের উপাসনা অপেক্ষা জ্ঞানীর নিদ্রা শ্রেয়। _আল –হাদিস
৮।দোলনা থেকে কবর পর্যন্ত জ্ঞান অর্জন কর । _আল –হাদিস
৯।জ্ঞানসাধকের দোয়াতের কালি শহীদের রক্তের চাইতেও প্রবিত্র । __আল –হাদিস
১০।জ্ঞান মুসলমানদের হারানো ধন , যেখানে যে তা পাবে, সে তার পাওনাদার । _আল –হাদিস
১১।বিজ্ঞ ব্যাক্তির কথা শোনা এবং অন্যের কাছে বিজ্ঞানের কথা পৌছে দেওয়া, ধর্মীয় কাজের অনুশীলন থেকেও ভালো ।__আল –হাদিস
১২।বিনয় হচ্ছে জ্ঞানের ফল ।__হযরত আলী(রাঃ)
১৩।জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ ও নারীর অবশ্যকর্তব্য ।__আল –হাদিস
১৪।যে মানুষ কুশিক্ষা পেয়েছে, সে মানুষ নিকৃষ্ট ; আর যে-মানুষ সুশিক্ষা পেয়েছে, সে-মানুষই শ্রেষ্ঠ ।__আল –হাদিস
১৫।যে নিজেকে চিনতে পেরেছে , সে আল্লাহতাআলাকে চিনতে পেরেছে ।__আল –হাদিস
১৬।ধনদৌলতকে মানুষের পাহারা দিতে হয়, কিন্তু জ্ঞান নিজেই মানুষকে হেফাজত করে এবং মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে ।__আল –হাদিস
১৭।ধনদৌলত খরচ করলে কমে যায়, কিন্তু জ্ঞান বিতরন করলে উত্তরোত্তর বাড়তেই থাকে ।__হযরত আলী(রাঃ)
১৮।বুদ্ধিমান লোক নিজে নত হয়ে বড় হয়, আর নির্বোধ ব্যক্তি নিজেকে বড় বলে অপদস্থ হয় ।__হযরত আলী(রাঃ)
১৯।সাধনা যদি নিষ্ঠাপূর্ণ হয়, তবে সম্পূর্ন না হোক, আংশিক সাফল্য সে অবশ্যই লাভ করবে ।__হযরত আলী(রাঃ)
২০।অজ্ঞদের মরার আগেই মৃত অবস্থায় কালযাপন করতে হয় এবং সমাধিস্থ হবার পূর্বেই তাদের শরীর কবরের আধারে সমাহিত; কেননা, তাদের অন্তর মৃত আর মৃতের স্থান কবর ।__হযরত আলী(রাঃ)