(২১) তোমারে যে চাহিয়াছে ভুলে একদিন, সে জানে তোমারে ভোলা কি কঠিন -কাজী নজরুল ইসলাম
(২২) মসজিদেরই পাশে আমার কবর দিও ভাই যেন গোরে থেকেও মোয়াজ্জিনের আজান শুনতে পাই। -কাজী নজরুল ইসলাম
(২৩) আমি বিদ্রোহী ভৃগু, ভগবান বুকে এঁকে দিই পদ-চিহ্ন -কাজী নজরুল ইসলাম
(২৪) বসন্ত এলো এলো এলো রে পঞ্চম স্বরে কোকিল কুহরে মুহু মুহু কুহু কুহু তানে -কাজী নজরুল ইসলাম
(২৫) বল বীর-বল উন্নত মম শির! শির নেহারী’ আমারি নতশির ওই শিখর হিমাদ্রীর -কাজী নজরুল ইসলাম
(২৬) গগনে কৃষ্ণ মেঘ দোলে – কিশোর কৃষ্ণ দোলে বৃন্দাবনে থির সৌদামিনী রাধিকা দোলে নবীন ঘনশ্যাম সনে; দোলে রাধা শ্যাম ঝুলন-দোলায় দোলে আজি শাওনে -কাজী নজরুল ইসলাম
(২৭) মিথ্যা শুনিনি ভাই এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোনও মন্দির-কাবা নাই -কাজী নজরুল ইসলাম
(২৮) কারার ঐ লৌহকপাট, ভেঙ্গে ফেল কর রে লোপাট, রক্ত-জমাট শিকল পূজার পাষাণ-বেদী। -কাজী নজরুল ইসলাম
(২৯) শিহরি উঠো না শাস্ত্রবিদেরের ক’রোনা ক’ বীর ভয় তাহারা খোদার খোদ ‘প্রাইভেট সেক্রেটারি’ তো নয় -কাজী নজরুল ইসলাম
(৩০) শুণ্যে মহা আকাশে তুমি মগ্ন লীলা বিলাসে ভাঙ্গিছো গড়িছো নীতি ক্ষণে ক্ষণে নির্জনে প্রভু নির্জনে খেলিছো -কাজী নজরুল ইসলাম
(৩১) অঞ্জলি লহ মোর সংগীতে প্রদীপ-শিখা সম কাঁপিছে প্রাণ মম তোমারে সুন্দর, বন্দিতে সঙ্গীতে।। -কাজী নজরুল ইসলাম
(৩২) নুড়ি হাজার বছর ঝরণায় ডুবে থেকেও রস পায় না -কাজী নজরুল ইসলাম
(৩৩) আসিবে তুমি জানি প্রিয় আনন্দে বনে বসন্ত এলো ভুবন হল সরসা, প্রিয়-দরশা, মনোহর।
(৩৪) আমার যাবার সময় হল দাও বিদায় মোছ আঁখি দুয়ার খোল দাও বিদায়।। -কাজী নজরুল ইসলাম
(৩৫) যেদিন আমি হারিয়ে যাব, বুঝবে সেদিন -কাজী নজরুল ইসলাম
(৩৬) আসে বসন্ত ফুল বনে সাজে বনভূমি সুন্দরী; চরণে পায়েলা রুমুঝুমু মধুপ উঠিছে গুঞ্জরি -কাজী নজরুল ইসলাম
(৩৭) ফোটে যে ফুল আঁধার রাতে ঝরে ধুলায় ভোর বেলাতে আমায় তারা ডাকে সাথী আয়রে আয় সজল করুণ নয়ন তোলো দাও বিদায়।। -কাজী নজরুল ইসলাম
(৩৮) মহা – বিদ্রোহী রণক্লান্ত আমি সেই দিন হব শান্ত। -কাজী নজরুল ইসলাম
(৩৯) হিন্দু না ওরা মুসলিম এই জিজ্ঞাসে কোন জন হে, কাণ্ডারি বল ডুবিছে মানুষ সন্তান মোর মা’র -কাজী নজরুল ইসলাম
(৪০) যেদিন আমি হারিয়ে যাব, বুঝবে সেদিন বুঝবে অস্তপারের সন্ধ্যাতারায় আমার খবর পুঁছবে বুঝবে সেদিন বুঝবে। -কাজী নজরুল ইসলাম