Bangla Shayari (বাংলা শায়েরী) is the short form of poem, its called bengali shayari. Bangla Shayari can be sad, love, romantic love (রোমান্টিক প্রেমের শায়েরি) etc. Bengali love shayari express the felling of love. Bengali sad shayari express the felling of sadness. ছোট ছোট বাংলা শায়েরি:
প্রকৃতির কাছে নেই কো ক্ষমা
কাঁদাবে কোনো একদিন
কাউকে কাঁদিয়ে যতই হাসো না কেন
আপন হাতে বাজবে তার প্রতিশোধের বীন।
-রেদোয়ান মাসুদ
.
(পকেট ভর্তি রাখো যদি থোকা থোকা ফুল
ভালোবেসে করবে তুমি জীবনের বড় ভুল
থাকে যদি পকেট ভর্তি কোটি টাকার নোট
জনে জনে করতে চাইবে হৃদয়ের ঐক্যজোট।)
-রেদোয়ান মাসুদ)
.
পাগলী আমার ঘুমিয়ে পড়েছে
মুঠোফোন তাই শান্ত,
আমি রাত জেগে দিচ্ছি পাহারা
মুঠোফোনের এই প্রান্ত ।
এ কথা যদি সে জানতো ?
-নির্মলেন্দু গুন)
.
(পর মানুষ আপন হলে
রক্তে মিশে যায়
আপন মানুষ পর হলে
বিষ থেকে বাঁচা দায়।
-রেদোয়ান মাসুদ)
.
(ভাঙা কাচের দেওয়াল দেখে বলছো তুমি
কত বড় দুঃখ তার
যার মন ভেঙেছে দ্যাখোনি তারে
দু’চোখজুড়ে কত বড় মেঘের ভার।
-রেদোয়ান মাসুদ)
.
(ঘর উজাড়ে একাই তুমি
কম কিসে হে সর্বনাশ?
সেই তুমি যার বন্ধু তারও
শত্রু কেন হয় আকাশ?
-মীর্জা গালিব)
.
(দিনের আলোতে আলোকিত মানুষ
রাতের বেলাতে অন্ধকার
মনের ভেতর না থাকলে আলো
মুখের সৌন্দর্যের কী দরকার?
-রেদোয়ান মাসুদ)
.
(বিরহের স্বাদ প্রিয় আমার
মিলনের স্বাদ চাই না তাই
কবির জুটুক বিরহ আর
মিলনের স্বাদ পাক সবাই।
-মীর্জা গালিব)
.
(দেওয়াল জানে বন্দির দুঃখ
চিৎকারে ফেটে হয় চৌচির
বুক জানে মনের যাতনা
বিচ্ছেদে কতটা বিঁধে বিষাক্ত তীর।)
-রেদোয়ান মাসুদ
বাংলা কষ্টের শায়েরি
(কিছু মানুষের কষ্ট চোখ দিয়ে ঝরে,
কিছু মানুষের কষ্ট মেজাজ দিয়ে প্রকাশ করে,
কিছু মানুষের কষ্ট হৃদয়ের মাঝে শুকিয়ে মরে ,
তবে কষ্টকে যারা প্রকাশ করতে না পারে,
তারাই জীবনে সবচেয়ে বেশি কষ্ট করে।
-রেদোয়ান মাসুদ)
.
বর্ষা আঁধার রাত্রিগুলো
কাটবে বলো কোন আবেগে
তারা গনার স্বভাব নিয়ে
দু’চোখ আমার রয় যে জেগে
-মীর্জা গালিব)
.
সেদিন আকাশ কেঁদেছিল, কেঁদেছিল মেঘ
দু’চোখজুড়ে চেপেছিল বৃষ্টির বেগ
দেখেও দেখেনি কেউ, কার রয়েছে এত ঠেকা
যার জীবন তাকেই কাটাতে হয় পাহাড়ের মতো একা।
-রেদোয়ান মাসুদ
.
ভুলে থাকা যায় সুন্দর পৃথিবী
ভুলে থাকা যায় জোছনা রাতের আলো
ভুলে থাকা যায় নদীর কলরব
ভুলে থাকা যায় না শুধু তোমার চুলের কালো।
-রেদোয়ান মাসুদ
.
বদলে গেছে পাতা
কালচে হয়েছে রং
বিষে ভরেছে জীবনের খাতা
দেখতে দেখতে মানুষের ঢং
-রেদোয়ান মাসুদ
.
মরে গেছি অনেক আগেই হৃদয়ের ঐ অতল তলে
বেচে আছি এইতো অনেক হোক না তা ধাঁধার ছলে
মানুষ যদিও বেঁচে থাকে বাহ্যিকভাবে মনের বলে
কে জানে কার ভিতরের খবর কতটুকু ভাসে চোখের জলে।
-রেদোয়ান মাসুদ
.
মানুষ চায় সবকিছু আকড়ে ধরতে
কিন্তু কজন পারে তার যত্ন করতে
বাস্তবতা হলো এমন এক দেয়াল
যে পড়ে সেই জানে কতটুকু থাকে খেয়াল।
-রেদোয়ান মাসুদ
ভুল তো আমারি ছিল
ফুটাতে গিয়েছিলাম ফুল দূর পাহাড়ে
কে জানতো গুহার ভিতর ফুটে আছে ধুতরা ফুল
অতোটা বিষে মারবে আহারে।
-রেদোয়ান মাসুদ
কাছে পেলেই আপনি ভাবি
আসলে কাছাকাছি হলেই আপন নয়
মনে মনে মিল হলে
দূরে থেকেও কাছের হয়।
-রেদোয়ান মাসুদ
আলোচিত নাম তুমি
দেশসেরা মুখ
গরীবের টাকা মেরে
খোঁজো নিজের সুখ।
-রেদোয়ান মাসুদ
চিনে রেখো আমায় তুমি
চিনে রেখো তোমায়
কে কাকে কতটুকু ভালোবেসেছিল
হিসেব হবে অবশেষে কে কাকে ছেড়ে যায়।
-রেদোয়ান মাসুদ
তুমি চাও সাগর
আমি চাই নদী
চলো এক মোহনায় ভিড়ি
ভালোবাসো যদি।
-রেদোয়ান মাসুদ
নদীর আছে জল
জলের আছে ঢেউ
চারদিকে এত মানুষ
আমার নেই কেউ।
-রেদোয়ান মাসুদ
যে চায় আপনার ভালো
তাকে ভাবেন মন্দ
সেই কিন্তু আপনার জীবনে
ফেরাতে পারে ছন্দ।
-রেদোয়ান মাসুদ
পারিনি ভালো হতে সবার কাছে
মানুষের মন যেন তৈরি কাচে
কখন কার মন ভাঙ্গে কে বলতে পারে
এতটুকু জানি শুধু যাইনি কারো ক্ষতির ধারে।
-রেদোয়ান মাসুদ
বাংলা শায়েরী
তুমি আমার শরীর ছুয়েছ
ছুঁতে পারোনি মন
এ পৃথিবীতে মন ছুঁতে
পারেই-বা ক’জন।
-রেদোয়ান মাসুদ
তুমি কাঁদো কারণ ভিন্ন
আমি কাঁদি তোমার জন্য
কাঁদি কিন্তু ঠিকই দুজন
এসোনা আবার একসঙ্গে কাঁদি
আগে কাঁদতাম যেমন।
-রেদোয়ান মাসুদ
সবার একটা মানুষ লাগে
লাগে একটু ছায়া
আমার ভিষণ একলা লাগে
হয়না তোমার একটু মায়া।
-রেদোয়ান মাসুদ
বদলে গেছো তুমি নিজের ইচ্ছায়
বেদলে গেছি আমি অনিচ্ছায়।
আসলে বদলে গেছি দুজনই, দুই কায়দায়
যেমনি করে পৃথিবীর সবকিছু বদলায়।
-রেদোয়ান মাসুদ
বাংলা শায়েরী (bengali shayari): শায়ের এক ধরনের কবিতা। তবে এগুলো ছোট হয়। সাধারণত 2 বা 4 লাইনের লেখা হয়ে থাকে। তবে এর ব্যতিক্রমও হতে পারে। মোটকথা হলো সাইরি-এর কোনো সঠিক নিয়ম নেই। শায়েরি মানুষের মনকে খুব সহজেই হিট করতে পারে যা হয়তো অন্যকিছুতে এত দ্রুত পারে না। তাই আমাদের উচিত বেশি বেশি শায়েরি পড়া। শায়েরি-গুলো ভালো লাগলে copy করে অথবা লিখে আপনার বন্ধুদের মাঝে ছড়িয়ে দিন।
আরও পড়ুন…