রাসুল সা এর বাণী : বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা) এর শ্রেষ্ঠ বাণী
- আল্লাহর পথে একটি সকাল কিংবা একটি সন্ধ্যা ব্যয় করা গোটা পৃথিবী এবং পৃথিবীর সমস্ত সম্পদের চেয়ে উত্তম। [সহীহ বুখারী]
- সে ব্যক্তি দোযখে প্রবেশ করবেনা , যে আল্লাহর ভয়ে কাঁদে। [তিরমিযী]
- সাত বছর বয়স হলেই তোমাদের সন্তানদের সালাত আদায় কতে আদেশ করো। [আবু দাউদ]
- কিয়ামতের দিন পয়লা হিসাব নেয়া হবে সালাতের। [তাবরানি]
- আল্লাহর অনুগত দাস আর কুফরীর মাঝে মিলন সেতু হলো সালাত ত্যাগ করা। [সহীহ মুসলিম]
- যে ব্যক্তি লোক দেখানোর জন্যে সালাত পড়লো , সে শিরক করলো। [আহমদ]
- সাওম একটি ঢাল। [মিশকাত]
- যখন রমযান শুরু হয় , তখন রহমতের দুয়ার খুলে দেয়া হয়। [সহীহ বুখারী]
- হজ্জ ও উমরা পালনকারীরা আল্লার মেহমান। [মিশকাত]
- যে জ্ঞানের সন্ধানে বের হয়, সে আল্লাহর পথে বের হয়। [তিরমিযী]
- আমার পরে সবচেয়ে বড় দানশীল সে , যে কোনো বিষয়ে জ্ঞান লাভ করলো , অতপর তা ছড়িয়ে দিলো । [বায়হাকী]
- সর্বোত্তম বাণী আল্লাহর কিতাব । [সহীহ মুসলিম]
- কুরআনকে আঁকড়ে ধরো , তাহলে কখনো বিপথগামী হবেনা। [মিশকাত]
- যে আমার আনুগত্য করলো সে আল্লাহর আনুগত্য করলো। [সহীহ বুখারী]
- যে আমাকে অমান্য করলো সে আল্লাহকে অমান্য করলো । [সহীহ বুখারী]
- যে আমার সুন্নতকে ভালোবাসলো সে আমাকে ভালোবাসলো । [সহীহ মুসলিম]
- যে আমার সুন্নত থেকে বিমুখ হলো , সে আমার লোক নয়। [সহীহ মুসলিম]
- প্রতিটি শোনা কথা বলে বেড়ানোটাই মিথ্যাবাদী হবার জন্যে যথেষ্ট। [সহীহ মুসলিম]
- কাজ নির্ভর করে নিয়্যতের উপর। [সহীহ বুখারী]
- প্রত্যেক ব্যক্তি তার কাজের সেই ফলই পাবে,যা সে নিয়্যত করেছে।[সহীহ বুখারী]
(পর্ব-১) (পর্ব-২) (পর্ব-৩) (পর্ব-৪) (পর্ব-৫) (পর্ব-৬) (পর্ব-৭) (পর্ব-৮) (পর্ব-৯)