১৬১। সাত পুরুষে কুমাড়ের ঝি, সরা দেইখা কয়, এইটা কি?
১৬২। না পাইয়া পাইছে ধন; বাপে পুতে কীর্তন।
১৬৩। কাচায় না নোয়ালে বাশ, পাকলে করে ঠাস ঠাস!
১৬৪। যুগরে খাইছে ভূতে বাপরে মারে পুতে
১৬৫। যাও পাখি বলো তারে সে যেন ভুলেনা মোরে
১৬৬। একে তে নাচুনী বুড়ি, তার উপর ঢোলের বারি
১৬৭। চোরের মার বড় গলা লাফ দিয়ে খায় গাছের কলা
১৬৮। ভাই বড়ো ধন, রক্তের বাঁধন যদি ও পৃথক হয়, নারীর কারন।
১৬৯। যদি হয় সুজন এক পিড়িতে নয় জন। যদি হয় কুজন নয় পিড়িতে নয় জন
১৭০। ফুল তুলিয়া রুমাল দিলাম যতন করি রাখিও।
আমার কথা মনে ফইল্লে রুমাল খুলি দেখিও।
১৭১। হাতিরও পিছলে পাও। সুজনেরও ডুবে নাও।
১৭২। গাঙ দেখলে মুত আসে নাঙ দেখলে হাস আসে (নাঙ মানে – স্বামী)
১৭৩। ক্ষেত আর পুত। যত্ন বিনে যমদূত।।
১৭৪। গরু ছাগলের মুখে বিষ। চারা না খায় রাখিস দিশ ।।
১৭৫। যদি ঝরে কাত্তি। সোনা রাত্তি রাত্তি।।
১৭৬। ভাদরের চারি আশ্বিনের চারি, কলাই রোব যত পারি।
১৭৭। উঠান ভরা লাউ শসা ঘরে তার লক্ষীর দশা
১৭৮। গরুর পিঠে তুললে হাত।
গিরস্থে কভু পায় না ভাত।।
গাই দিয়া বায় হাল
দু:খ তার চিরকাল।
১৭৯। মেঘ করে রাত্রে হয় জল। তবে মাঠে যাওয়াই বিফল।।
১৮০। যদি থাকে টাকা করবার গোঁ। চৈত্র মাসে ভুট্টা দিয়ে রো।।
১৮১। পাঁচ রবি মাসে পায়, ঝরা কিংবা খরায় যায়।
১৮২। গাঁ গড়ানে ঘন পা।
যেমন মা তেমন ছা।।
থেকে বলদ না বয় হাল,
তার দুঃখ সর্ব্বকাল।
১৮৩। যে চাষা খায় পেট ভরে।
গরুর পানে চায় না ফিরে।
গরু না পায় ঘাস পানি।
ফলন নাই তার হয়রানি।।